ক্লাস ফাইভে পড়ি। সেক্স সম্মন্ধে কোন
কিচ্ছু জানি না।তা সেদিন আমার পিসির
বাড়ি যা-হোক কোন এক পূজোর নিমন্ত্রন।
আমি, মা, বাবা গেছি।পিসিও আমাদের পারাতেই
থাকত।খুব বেশি হলে আমাদের আর পিসিদের
বাড়ি হেটে যেতে আধ ঘণ্টা সময় লাগে।
যাতায়াতও ছিল।পিসতুতো দাদারা আমায় ছোট
বলে খেপাত।আর আমিও খুব রাগে যেতাম।
তা আমার রাগে কার কি আসে যায় ? আর খুব
বেশি কেউ পাত্তাইদিত না।সেদিনও পিসির
বাড়িতে সময় কাটছেনা।এক
কনে দাড়িয়ে পূজো দেখছি।ভাল লাগছেনা।
তা পিসির বারির মেয়ে ছিল তারাদি, গায়ের রঙ
একটু চাপা হলেও মুখশ্রী খুব সুন্দর।
দেখলে যে কোন ছেলেই তাকিয়ে থাকবে।
আপনারা ভাবছেন কাজের মেয়ের আর কত
প্রশংসা করব।তাহলে থাক।তা এই
তারাদি আমায় একটু-আধটু পাত্তা দিত।
বলতে গেলে বেশিই পাত্তা দিত।জানি না কেন
আমায় ইচ্ছে করে ঝুঁকে নিজের দুদু দেখাত।
মাযে মাযে আমার গাল টিপে দিত।তা ওই পুজর
দিন একটু বেশি বাড়াবাড়ি করল।প্রসাদ
দিতে এসে আমার ধনে আলত
করে পাছা দিয়ে ধাক্কা মেরে গেল। আমি ত
অবাক।দেখি তারাদি আমার দিকে তাকিএ
মুচকি মুচকি হাসছে।তা আমি কিছু বললাম না।
এর কিছু পরে ত এক বিস্রি কাণ্ড ঘতল।
তারাদি আমার পাস দিয়ে যাওয়ার সময় আমার
ছোটো নুনুটা আস্তে করে টিপেই ছেরে দিল।
কেন জানি না আমার নুনু হতাথ করে খারা আর
সক্ত হয়ে গেল।লোকজনের সামনে এই ভাবে ধন
কেলিয়ে দাড়িয়ে থাকা লজ্জার বাপার।আমার
সাত-সকালে আমার ধন চুরি হয়ে গেল।
কি আশ্চর্য ?কাউকে দাক্তেও পারছি না।
পিসতুতো দাদারা আমাকে টিটকিরি দেবে।কোন
রকমে প্যান্টের তলায় নুনু চেপে ঘরে এলাম।
তা সে ধন বাবাজি কোন মতেই নামবার নয়।
তখন আমি জাঙ্গিয়া পরা সুরু করিনি।বাড়া ত
টং হয়ে আছে।টা কোন মতে ধন নরম
করে বেরিয়ে এলাম।কিন্তু মাথায় এই কথা দুতই
ঘুরপাক খেতে লাগল।
পরের দিন মা বাবা বাড়ি ছলে গেছে।
পিসতুতো দাদারা কলেজে।পিসি পাসের
বাড়ি আর পিসে আপিস গেছে।বাড়িতে সুধু
আমি আর তারাদি।আমি খাটে শুয়ে গল্পের বই
পরছি।তারাদি খাবার খেতে ডাকল।আমি গেলাম।
খাবার দেওয়ার সময়
পিঠে পকা পড়েছে বলে আমার মখে দুদু
দিয়ে ধাক্কা দিল See More
